Showing posts with label চট্টগ্রাম. Show all posts
Showing posts with label চট্টগ্রাম. Show all posts
দুই উপজেলার মেলবন্ধন এক বাঁশের সাঁকো

দুই উপজেলার মেলবন্ধন এক বাঁশের সাঁকো

সোহাইল আহমেদ, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়া): 

তিতাস নদীর উপর অস্থায়ী সাঁকো, পাকা সেতুর দাবি ৩৫ হাজার মানুষের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে তিতাস নদীর উপর নির্মিত অস্থায়ী বাঁশের সাঁকোই এখন ভরসা দুই উপজেলার ১৭ গ্রামের প্রায় ৩৫ হাজার মানুষের। অর্ধশত বছর ধরে এই স্থানে খেয়া নৌকায় পারাপার করতে গিয়ে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হতো এলাকাবাসীর। তবে গত ৪-৫ বছর ধরে এই বাঁশের সাঁকো নির্মিত হওয়ায় মানুষ কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে। এখন ঝুঁকি নিয়ে হলেও দ্রুত নদী পারাপার করতে পারছে তারা।

সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী জানিয়েছেন, তিতাস নদীর উপর একটি স্থায়ী সেতু নির্মিত হলে বাঞ্ছারামপুর ও নবীনগর উপজেলার প্রায় ৩৫ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হবে। বিশেষ করে নবীনগর উপজেলার অন্তত ১৭ হাজার মানুষ কম সময়ে ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন স্থানে যেতে পারবে।

স্থানীয়দের দাবি উপজেলার ফরদাবাদ ইউনিয়নের চরলোহনিয়া ওয়াই সেতুর নিচ থেকে তিতাস নদীর একটি শাখা কলাকান্দি, পূর্বহাটি, ফরদাবাদ, পিঁপড়িয়াকান্দা, দুবাচাইল, বাজে বিশারা, ভিটিবিশারা, গোকুলনগরসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের ওপর দিয়ে ইমামনগর পর্যন্ত প্রবাহিত। অর্ধশত বছর ধরে এই স্থানে খেয়া নৌকা চলাচল করত। কিন্তু নৌকায় পার হতে সময় লাগার পাশাপাশি ঝুঁকিও ছিলো অনেক।

অবশেষে এলাকাবাসীর নিজস্ব অর্থায়নে প্রায় আড়াই লাখ টাকা ব্যয়ে ৪০০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়। এই সাঁকো ব্যবহার করে দুই উপজেলার মানুষ প্রতিদিন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা সদরসহ ঢাকা, কুমিল্লা, মুরাদনগর ও নবীনগরে যাতায়াত করছে। তবে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে তৈরি এই সাঁকোটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এবং বর্ষাকালে চলাচল আরও কষ্টসাধ্য হয়ে ওঠে। 

সাঁকোটি ব্যবহার করে নবীনগর উপজেলার রতনপুর, শ্রীকাইল, ভিটিবিশারা, বাজে বিশারা, শাগদা, পেন্নাই, চন্দ্রনাইল, দুবাচাইল, সাহাপুর, সাতমোড়া, মোল্লা ও ভাউচাইল গ্রামের মানুষ কড়িকান্দি ফেরি পার হয়ে ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করছে। অন্যদিকে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ইমামনগর, দরিকান্দি, গোকুলনগর, খাল্লা ও ফরদাবাদ গ্রামের মানুষ নবীনগরসহ কুমিল্লা ও চট্টগ্রামে যাতায়াত করছে। প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ এই সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।

স্থানীয়দের দাবি দ্রুত সেতু নির্মাণ স্থানীয়দের মতে, তিতাস নদীর উপর একটি পাকা সেতু নির্মিত হলে দুই উপজেলার প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ সরাসরি উপকৃত হবে। এতে নবীনগরের অন্তত ১৭ হাজার মানুষ কম সময়ে ঢাকা যেতে পারবে। এলাকাবাসী দ্রুত একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে বলেছেন, বিভিন্ন সময়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

তাদের দাবি, প্রশাসনের নজরদারি ও প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের মাধ্যমে দ্রুত সেতু নির্মাণ করা হলে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ দূর হবে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থারও উন্নতি হবে।

নতুন কমিটি ঘোষণা, ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজের প্রতিশ্রুতি: মাহবুবুর রহমান

নতুন কমিটি ঘোষণা, ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজের প্রতিশ্রুতি: মাহবুবুর রহমান

সোহাইল আহমেদ, স্টাফ রিপোর্টার: 

ছাত্র-তরুণরা ধ্বংসের মুখে থাকা বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার সুযোগ দিয়েছে উল্লেখ‌ করে মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন অধ‌্যাপক মাহবুবুর রহমান

বৃহস্পতিবার  (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকা‌লে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার উদ্যোগে  মাওলাগঞ্জ বাজার অ‌ডি‌টোরিয়ামে এক জনসভায়  তিনি এ কথা বলেন। মাও‌লানা জুবা‌য়ের আহ‌মে‌দ ও মাওলানা নুরুদ্দি‌নের সঞ্চলনায় সভাপতিত্বে ক‌রেন মোহম্মদ শামসুল হক (সুমন)

মাহবুবুর রহমান ব‌লেন, ‘ছাত্র তরুণরা ধ্বংসের মুখে থাকা বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার সুযোগ দিয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। মতপার্থক্য নিয়েই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে সবাইকে।’

তিনি আরও ব‌লেন আমাদের লক্ষ্য একটাই, বাংলাদেশকে একটি কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা। যেখানে জুলুম, দুর্নীতি, অন্যায় থাকবে না। থাকবে শান্তি, সমৃদ্ধি, মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্ববোধ এবং সাম্য। সেই রাষ্ট্র হবে ইসলামি মূল্যবোধের রাষ্ট্র। এ জন্য আমরা ইসলাম, দেশ ও মানবতার পক্ষের শক্তিগুলো ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রয়াস নিয়েছি। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগামী দিনে দেশ গড়ার কাজ করতে চাই। ইসলামের পক্ষে বৃহত্তর ঐক্যের জন্য এই প্রয়াস ইনশা আল্লাহ সফল হবে

সভায় প্রধান বক্তা হি‌সা‌বে উপ‌স্থিত ছি‌লেন অধ‌্যাপক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা গাজী নিয়াজুল ক‌রীম, মুফ‌তি মাসুম বিল্লাহ, মাওলানা জা‌কির হোসাইন,হা‌ফেজ কারী মোহাম্মদ আলী, মুফ‌তি সাইদুর ইসলাম আল মাদানী, মাওলানা জ‌মির হোসাইন সি‌দ্দিকী, আলমগীর হোসাইন (বাদল), মুফ‌তি মাসুম বিল্লাহ ফরিদী আরও উপ‌স্থিত‌ ছি‌লেন হা‌ফেজ আশ্রাফ আলী, মুফ‌তি শেখ সাদী বিন আব্দুল মজীদ, মুফ‌তি মোবারক উল্লাহ সিরাজী, শ‌ফিক মিয়া প্রমূখ। 

প‌রে স‌ম্মেলন শে‌ষে দুই (২০২৫-২৬) বছ‌র মেয়াদী নতুন ক‌মি‌টি গঠন করা হয় সভাপ‌তি মো: শামসুল হক সুমন, সহসভাপ‌তি মো: জুবা‌য়ের আহ‌মেদ, সহসভাপ‌তি মুফ‌তি সাইদুল ইসলাম, সে‌ক্রেটা‌রি মওলানা জা‌কির হোসাইন, সাংগঠ‌নিক সম্পাদক মাওলানা নুরু‌দ্দিন।

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে বাংলাদেশের জনগণ রাজনীতি করতে দেবে না : মুহাম্মদ শাহজাহান

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে বাংলাদেশের জনগণ রাজনীতি করতে দেবে না : মুহাম্মদ শাহজাহান

নিউজ ডেস্ক :

শেখ হাসিনা অনেক গুলো খুনের মাস্টারমাইন্ড ছিলো। জনগণ দেখতে চায় নিজামী যে রশিতে ফাঁসিতে ঝুলেছে হাসিনাকেও সেই রশিতে ঝুলতে হবে। শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন নোয়াখালী জেলা শাখার কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন এর উদ্যোগে বুধবার (২৫ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় এক বিশাল কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ফেডারেশন জেলা সভাপতি এডভোকেট জহিরুল আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান।
মুহাম্মদ শাহজাহান বলেন, আওয়ামী সরকারের আমলে সাংবাদিক, শ্রমিক, রাজনীতিবিদ ও আলেম-ওলামা কাউকেই ন্যায্য অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে কোনো আন্দোলন করতে দেয়া হয়নি। বরং তাদেরকে গুম, খুন ও হত্যাকান্ড এবং জেল জুলুম সহ বিভিন্ন নির্যাতনের স্বীকার হতে হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে শ্রমিকরা কোনো আন্দোলন করতে পারেনি। শ্রমিকরা দেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে, অথচ তারা নূন্যতম মজুরীর সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, শ্রমিক অঙ্গনে নির্যাতনকারী শ্রমীক লীগকে বেআইনি ঘোষণা ও নির্যাতনকারীদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রধান অতিথি বলেন, শেখ পরিবার দেশের কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। তারা শিক্ষাব্যবস্থা ও নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। জুলাই-আগস্টের বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নোয়াখালীর ২৫ জন সাধারণ জনগণ নতুন বাংলাদেশের জন্য শাহাদাত বরণ করেছে এবং একটি উপজেলায় শেখ হাসিনার অন্যায়ের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে ৭ জন মানুষ জীবন দিয়েছে। সেই জেলা এবং সেই বাংলাদেশকে আমরা সঠিক পথ হারাতে দেবো না।
মাওলানা শাহজাহান তার বক্তৃতায় বলেন, শ্রমিক অঙ্গনের নেতৃত্বে ও ইসলামী শ্রমনীতি বাস্তবায়নে আমাদেরকে নেতৃত্ব গ্রহণ করতে হবে। ইসলামি সমাজ ব্যবস্থা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এগিয়ে আসতে হবে। এছাড়া বৈষম্যহীন শ্রমনীতি ও সমাজ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়।
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আতিকুর রহমান। তিনি বলেন হাসিনা সরকারের আমলে নূন্যতম মজুরির দাবীতে আন্দোলনরত ৪ জন শ্রমিককে খুন করা হয়েছে। এই খুনের অপরাধে শেখ হাসিনাকে বিশেষ ট্রাইবুনালে বিচার করতে হবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী জেলা আমীর ও কেন্দ্রীয় মজলিশের শুরা সদস্য জনাব ইসহাক খন্দকার। তিনি বলেন, নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠ ছিলো আল্লামা সাঈদীর কুরআন তাফসীরের মাঠ। আমরা শপথ করবো মানুষের ঘরে ঘরে আল-কুরআনের কথা ছড়িয়ে দেবো। উক্ত সম্মেলনে ৭ দফা প্রস্তাব গৃহীত হয়।
উক্ত কর্মী সম্মেলনে সকাল নয়টার পূর্বেই পেন্ডেলের সকল আসন কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে শ্রমিক নেতা ও কর্মীগণ সম্মেলনে যোগদান করেন।
জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রেজওয়ানুল হকের সঞ্চালনায় সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগরী শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি এ এস এম লুৎফুর রহমান, কেন্দ্রীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ মোঃ আব্দুস সালাম, নোয়াখালী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা নিজাম উদ্দিন ফারুক, জেলা নায়েবে আমির মাওলানা সাইয়েদ আহাম্মদ, জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা বোরহান উদ্দিন , ইসলামী ছাত্রশিবির নোয়াখালী শহর সেক্রেটারি ছাত্রনেতা হাবিবুর রহমান আরমান।
সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামী নোয়াখালী জেলার বিভিন্ন উপজেলার আমীর ও শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দ উৎসব মুখর পরিবেশে উপস্থিত ছিলেন।
রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মত হুঙ্কার দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে ছাত্রজনতা : শাহজাহান চৌধুরী

রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মত হুঙ্কার দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে ছাত্রজনতা : শাহজাহান চৌধুরী

চকরিয়া টাইমস :

২০২৪ সালের ৩৬ জুলাইয়ে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মত হুঙ্কার দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে ছাত্রজনতা। সেদিন বাংলাদেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষ ছাত্রদের পাশে দাঁড়াতে রাস্তায় নেমে এসেছিল।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরী আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, সংসদীয় দলের সাবেক হুইপ, চট্টগ্রাম মহানগরী আমীর ও সাবেক এমপি আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিনের সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী নায়েবে আমীর মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, মুহাম্মদ উল্লাহ ও ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুস ও শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি এস এম লুৎফর রহমান।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা খায়রুল বাশার, নগর জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, নগর কর্মপরিষদ সদস্য আবু হেনা মোস্তফা কামাল, প্রফেসর সাইফুল্লাহ, কোতোয়ালী থানা আমীর মুহাম্মদ আমির হোসাইন, ডবলমুরিং থানা আমীর ফারুকে আজম, চকবাজার থানা আমীর আহমেদ খালেদুল আনোয়ার, পাঁচলাইশ থানা আমীর মাহবুবুর রহমান রুমি প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে মহানগরী আমীর শাহজাহান চৌধুরী আরও বলেন, ৫ আগস্টের আগের শত্রুরা নতুন পরিচয়ে আবারও মাঠে নেমেছে। তাদেরকে প্রতিহত করতে না পারলে বিরাট একটি অধ্যায় ছাত্রজনতাকে আবারও অতিক্রম করতে হবে। না হয় ১৯৭১ সাল পরবর্তী সেই কালো অধ্যায়ের সম্মুখীন হবে দেশ। প্রকৃত আন্দোলনকারীদের চিহ্নিত করে আমাদের সংগঠিত করতে হবে যাতে ১৯৭১ সালের মতো ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার উদ্ভব না হয়।
তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসরদের কোন অবস্থাতেই ছাড় দেয়া যাবে না। বুর্জুয়াদের টাকাপয়সা ধনসম্পদ সামলানোর জন্য এক শ্রেণির মানুষ দায়িত্ব নিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে।

নায়েবে আমীর মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ ছিল ইসলাম বিরোধী, যতবার ক্ষমতায় এসেছে ততবারই ইসলামের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে দলটি। তারা গণতন্ত্রও ধ্বংস করে দিয়েছে। পার্শ্ববর্তী একটি দেশের লেজুড়বৃত্তি করে সর্বশেষ সাড়ে ১৫টি বছর তারা ক্ষমতা দখল করে রেখেছিল। আওয়ামী লীগ এর বিনিময়ে দেশকে ভারতের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল।
মতবিনিময় সভায় শহিদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শহিদ ফয়সাল আহমেদ শান্ত’র মা কহিনুর আক্তার, শহিদ কাউছার হামিদের মা নুর জাহান। আহতদের মধ্যে তাওহিদুল ইসলাম, নুর হোসেন, মোহাম্মদ ওয়ালি হোসেন, মিছবাহ উদ্দিন, মাহবুব তালুকদার, জাহাঙ্গীর আলম, সাইয়েদ মাহমুদুল হাসান, মুহাম্মদ ইমরান হোসেন, আহত জুবায়েরের মা দিলোয়ারা বেগম প্রমুখ।
‘জনকল্যাণমূখী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে চারিত্রিক সংশোধন ও রাষ্ট্রীয় সংস্কার অপরিহার্য’

‘জনকল্যাণমূখী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে চারিত্রিক সংশোধন ও রাষ্ট্রীয় সংস্কার অপরিহার্য’

হালিশহর থানা জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে মুহাম্মদ শাহজাহান

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও নির্বাহী পরিষদ সদস্য মুহাম্মদ শাহজাহান বলেছেন, দীর্ঘ ১৭ বছর ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার। সেই সাথে তাদের দলীয় অঙ্গসংগঠনগুলো চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলে মত্ত ছিল। বিশ্বের বুকে এ দেশকে এক অনন্য উচ্চতায় নেয়ার জন্য আমাদেরকে কাজ করতে হবে। জনকল্যাণমূখী এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে চারিত্রিক সংশোধন ও রাষ্ট্রীয় সংস্কার অপরিহার্য। 

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর থানার উদ্যোগে শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগ জামায়াত-শিবির ও জনতার উপর চরম নির্যাতন হামলা মামলা চালিয়েছে। নির্যাতিত নিরীহ জনতার ঘর-বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিয়েছে। খুন, গুম ও অপহরণ চালিয়ে গোটা দেশে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হয়েছে। যারা আল্লাহর কাছে শহীদি তামান্না কামনা করে তাদেরকে জেল জুলুম চালিয়ে দমিয়ে রাখা যায় না। একটি আদর্শ আন্দোলনের নেতা-কর্মীকে হত্যা করা যায় কিন্তু আদর্শকে হত্যা করা যায় না। হত্যা জেল জুলুম নির্যাতন চালিয়ে ইসলামী আন্দোলনকে নিশ্চিহ্ন করা যায় না। 

হালিশহর থানা জামায়াতের আমীর মুহাম্মদ ফখরে জাহান সিরাজী সবুজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত কর্মী সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য সংসদীয় দলের সাবেক হুইপ চট্টগ্রাম মহানগরী আমীর সাবেক এমপি আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগরী নায়েবে আমীর বিশিষ্ট পরিবেশবিদ মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও চট্টগ্রাম মহানগরী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন, নগর সহকারী সেক্রেটারি মোরশেদুল ইসলাম চৌধুরী, নগর সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী। অনুষ্ঠিত কর্মী সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ছাত্রশিবির মহানগর দক্ষিণ শাখার সভাপতি মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, জামায়াত নেতা অধ্যাপক মুহাম্মদ নুর, বন্দর থানা আমীর মাহমুদুল আলম, সদরঘাট থানা আমীর আব্দুল গফুর, হালিশহর থানা নায়েবে আমীর ড. মুহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন, জামায়াত নেতা মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, মঞ্জুরুল হক, শহীদ আবিদ বিন ইসলামের পিতা এডভোকেট মনিরুল ইসলাম, ছাত্রনেতা আবু শাহাদাত সায়েম, আব্দুল ফাত্তাহ উসামা প্রমুখ।

নগর আমীর শাহজাহান চৌধুরী বলেন, হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান- আমরা সবাই এ দেশের গর্বিত নাগরিক। আমরা সবাইকে নিয়ে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চাই। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই, যেখানে কোনো দরিদ্র থাকবে না, ক্ষুধামুক্ত, ভয়ভীতিমুক্ত ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়তে চাই। বর্তমানে দেশে একটি শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এই শান্তির পরিবেশকে অরাজকতার পরিবেশে সৃষ্টি করার জন্য একটি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। এই অরাজকতার পরিবেশ যাতে তৈরি করতে না পারে, এ জন্য আমাদের সব কর্মীকে একতাবদ্ধ থেকে এই অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে। 

বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ানো সকল সামর্থবানদের নৈতিক দায়িত্ব : মুহাম্মদ শাহজাহান

বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ানো সকল সামর্থবানদের নৈতিক দায়িত্ব : মুহাম্মদ শাহজাহান

নিজস্ব প্রতিবেদক : 


বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শাহজাহান বলেছেন, বানভাসী মানুষগুলো আজ বড় অসহায়। বহু কষ্টে মানবেতর জীবন যাপন করছে বন্যা দুর্গতরা। তাদের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সহানুভূতি প্রকাশ করা সামর্থবানদের নৈতিক দায়িত্ব। 

তিনি বলেন, যে কোন দুর্যোগে মানবিক সহায়তায় জামায়াতে ইসলামীর পাশাপাশি ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরও পিছিয়ে নেই। তার প্রমাণ আজকের এই ত্রাণ সহায়তা। জামায়াত-শিবিরের পাশাপাশি সরকারকে সহযোগিতায় বন্যার্ত মানুষের পাশে সকল বিত্তবানদের এগিয়ে আসা উচিত। 

সোমবার (২৬ আগস্ট) ফেনীতে বন্যা কবলিত মানুষের মাঝে ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগরী উত্তরের ব্যবস্থাপনায় ত্রাণ সামগ্রি বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। 

এসময় ফেনী জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা শামসুদ্দিন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এ.টি.এম মিছবাউল হক, মহানগরী ছাত্রশিবিরের সভাপতি ফখরুল ইমলাম, আইআইইউসি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মুহাম্মদ হাসনাইন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

রাঙ্গামাটি লংদুতে বজ্রপাতে নিহত পাঁচ পরিবারে আমীরে জামায়াতের পক্ষ থেকে অর্থ সহায়তা

রাঙ্গামাটি লংদুতে বজ্রপাতে নিহত পাঁচ পরিবারে আমীরে জামায়াতের পক্ষ থেকে অর্থ সহায়তা

বার্তা পরিবেশক : 

পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটির দূর্গম এলাকা লংগদু উপজেলাধীন ভাসান্যাদম ও করল্যাছড়িতে বজ্রপাতে মারা যাওয়া ৫জনের পরিবারের মাঝে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর মানবিক নেতা ডাঃ শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে অর্থ সহায়তা বিতরণ করা হয়েছে। 

শনিবার (২৯জুন) জামায়াতে ইসলামী লংগদু উপজেলা আমীর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা নাছির উদ্দীনের সভাপতিত্বে আর্থিক সহায়তা প্রদান ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান। তিনি আমীরে জামায়াত ডাঃ শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে প্রতি পরিবারের স্বজনদের হাতে ৫০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা তুলে দেন। 

এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা জামায়াতের আমীর মুহাম্মদ আবদুল আলীম। এসময় জেলা সহকারী সেক্রেটারি মনছুরুল হক, জেলা প্রচার সেক্রেটারি এডভোকেট হারুনুর রশীদ, উপজেলা নায়েবে আমীর মাওলানা এ.এল.এম সিরাজুল ইসলাম, জামায়াত নেতা খন্দকার মতিউর রহমান, ডা. ছিদ্দিকুর রহমান খোকনসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, গণ্যমান্য ও সামাজিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। 

বাংলা রচনা লিখন প্রতিযোগিতায় চকরিয়ার রাইসা বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

বাংলা রচনা লিখন প্রতিযোগিতায় চকরিয়ার রাইসা বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৪ এর নির্ধারিত বাংলা রচনা লিখন প্রতিযোগিতায় চট্টগ্রাম বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে চকরিয়া উপজেলার বহদ্দারকাটা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী আফিফা আফতাব রাইসা। এরই মধ্যদিয়ে কৃতি শিক্ষার্থী রাইসা জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের সুযোগ নিশ্চিত করেছে।  

জানা গেছে, মেধাবি শিক্ষার্থী রাইসা জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ নির্ধারিত রচনা প্রতিযোগিতায় ওই বিদ্যালয় থেকে অংশ গ্রহণ করে চকরিয়া উপজেলা, কক্সবাজার জেলা পর্যায়ে প্রথম হয়। পরে চকরিয়ার মেয়ে কক্সবাজার জেলার প্রতিনিধিত্ব করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে রাইসা। সেখানেও বিভাগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে ক্ষুদে রাইসা কৃতীত্বের সাক্ষর রাখে ধারাবাহিকভাবে। এরই ধারাবাহিকতায় চকরিয়ার মেয়ে আফিফা আফতাব রাইসা এবার অংশগ্রহণ করবে জাতীয় পর্যায়ের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায়। সাফল্যের এ ধারা অব্যাহত রাখতে সংশ্লিষ্ট সকলে তার জন্য চকরিয়া তথা জেলাবাসীর দোয়া কামনা করেন।

দেশ ও জাতির কল্যাণে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই : মহাসচিব কামরুল ইসলাম

দেশ ও জাতির কল্যাণে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই : মহাসচিব কামরুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা চট্টগ্রাম বিভাগীয় মতবিনিময় ও বর্ধিত সভা শুক্রবার (৬ অক্টোবর) বিকাল পাঁচটায় কক্সবাজার শহরের ডিঙ্গি রেস্টুরেন্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সাংবাদিক সংস্থা চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সভাপতি মো. খাইরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক কেফায়েত উল্লাহ কায়সারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব মো. কামরুল ইসলাম। 

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ১৪ এপিবিএনের কমান্ডার ডিআইজি মোহাম্মদ ইকবাল ও এপিবিএনের কমান্ডার ডিআইজি মোঃ আমির জাফর (বিপিএম)। 

এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি শাহজাহান মোল্লা, মমিনুর রশিদ শাহীন, প্রেসিডিয়াম সদস্য কক্সবাজার জেলা কমিটির সভাপতি কামাল হোসেন আজাদ, যুগ্ম মহাসচিব মো. আব্দুল মজিদ, কে.এম রুবেল, কাজী মাহমুদুল হাসান, সালাউদ্দিন আহমেদ, জনকল্যাণ সচিব কক্সবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জসীম উদ্দিন, তথ্য ও প্রযুক্তি সচিব মো. আবেদ আলী ও কক্সবাজার জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. উসমান গনি ইলি।

এসময় চট্টগ্রাম বিভাগের সহ-সভাপতি এস.এম খালেক মুসা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোবারক হোসেন, কক্সবাজার জেলা কমিটির সহ-সভাপতি মো. নুরুল আমিন হেলালী, সহ-সাধারণ সম্পাদক রাশেদ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম আজাদ, সহ-দপ্তর সম্পাদক ছৈয়দ আমিন, ঈদগাঁও উপজেলা শাখার সভাপতি শেফায়েল উদ্দিন, চকরিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি জামাল হোছাইন, সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল শাহেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল আমিন টিপু, অর্থ সম্পাদক রুহুল কাদের, সংবাদকর্মী ইমন উদ্দিন ফারুক, ফাহিম আবিদ, সুমন, আবছার, আশিকসহ বিভিন্ন উপজেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  

বক্তারা বলেন, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সাথে জড়িত সকল সংবাদকর্মীকে সৎ ও দক্ষ গণমাধ্যমকর্মী হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে পিআইবিসহ গুরুত্বপূর্ণ বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হবে। নেতৃবৃন্দ বলেন, অনৈক্যের কারণে আজ সাংবাদিকরা নির্যাতিত হচ্ছে। দেশের সর্বত্রই সাংবাদিকদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিকারীরা তৎপর। সাময়িক স্বার্থ হাসিলের জন্য কুচক্রী মহল এসবে ইন্দন যোগাচ্ছে। বস্তুনিষ্ঠ লেখনীর মাধ্যমে তাদের চিহ্নিত করে জাতির কাছে মুখোশ উন্মোচন করে দিতে হবে। তাই দলমত নির্বিশেষে দেশ ও জাতির কল্যাণে সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই। 

একজন সৎ সাংবাদিকের কোন বন্ধু নেই উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, সুবিধা বঞ্চিত প্রকৃত সংবাদকর্মীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ে সামর্থের আলোকে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি নির্যাতিত সাংবাদিকদের পাশে থেকে এর প্রতিবাদে সোচ্চার ভূমিকাসহ ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের সহযোগিতায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে বলে মতপ্রকাশ করেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। 

সভা থেকে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব মো. কামরুল ইসলাম কক্সবাজার জেলা কমিটির সহ-সভাপতি মো. নুরুল আমিন হেলালীকে সভাপতি পদে মনোনীত করে নতুন সভাপতি হিসেবে নাম ঘোষণা করেন।

উল্লেখ্য, এরপূর্বে জেলা কমিটির আগের সভাপতি কক্সবাজারের সিনিয়র সাংবাদিক কামাল হোসেন আজাদকে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটিতে সহ-সভাপতি মনোনীত করা হয়।

নিজগ্রাম বাঁশখালীতেই শায়িত হলেন বারবাকিয়ার জামাতা প্রফেসর ড. রফিকুল আলম

নিজগ্রাম বাঁশখালীতেই শায়িত হলেন বারবাকিয়ার জামাতা প্রফেসর ড. রফিকুল আলম

নিজস্ব প্রতিবেদক: 

কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার বারবাকিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আধ্যাত্মিক সাধক সর্বজন শ্রদ্ধেয় মাওলানা বদিউল আলমের বড় জামাতা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগের প্রফেসর সাবেক বিভাগীয় প্রধান ডক্টর এস.এম রফিকুল আলমের নামাযে জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৩অক্টোবর) দুপুর দুইটায় মরহুম প্রফেসরের নিজ গ্রামেরবাড়ি পেকুয়া উপজেলার পাশ্ববর্তী উপজেলা বাঁশখালীর শীলকূপে খতিমা পুকুরপাড় স্থানীয় জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে নামাযে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মরহুমের শ্বাশুর বারবাকিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেমেদ্বীন মাওলানা বদিউল আলম। 

বিশাল নামাযে জানাযায় অংশগ্রহণ করেন বাঁশখালী উপজেলা চেয়ারম্যান চৌধুরী মুহাম্মদ গালিব সাদলী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জামায়াত নেতা অধ্যক্ষ মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, পৌর মেয়র এডভোকেট তোফায়েল বিন হোসেন, বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার ডক্টর প্রফেসর গিয়াস উদ্দিন তালুকদার, মরহুমের কর্মস্থল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগসহ বিভিন্ন বিভাগের সহকর্মী-শিক্ষার্থী এবং উপজেলার বিশিষ্টজন ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। পরে পারিবারিক কবরস্থানে মরহুমের লাশ চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, প্রফেসর ডক্টর এস.এম রফিকুল আলম সোমবার (২অক্টোবর) চট্টগ্রামস্থ নিজবাসায় ভোরে ফজরের নামাযরত অবস্থায় হঠাৎ ব্রেইন স্ট্রোক করেন। পরে বিষয়টি পরিবারের লোকজন অবগত হলে তাঁকে চট্টগ্রাম শহরের বেসরকারি ক্লিনিক ন্যাশনাল হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকা নিয়ে যাওয়ার পথে কুমিল্লা ইস্টার্ণ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে স্ত্রী, চার ছেলে সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান। 

গ্রামীণ ব্যাংক বোয়ালখালীর গোমদন্ডী শাখায় বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন

গ্রামীণ ব্যাংক বোয়ালখালীর গোমদন্ডী শাখায় বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন

বার্তা পরিবেশক : 

গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ঘোষিত সারা দেশব্যাপী বৃক্ষরোপন কর্মসূচি বাস্তবায়ন উপলক্ষে মঙ্গলবার (২০ শে) জুন গ্রামীণ ব্যাংক বোয়াখালীর গোমদন্ডী শাখায় বৃক্ষরোপন অভিযান পালন করা হয়েছে। 

বিশ্বব্যাপী  উষ্ণতা বৃদ্ধি, প্রকৃতিক পরিবেশ বিপন্ন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং নির্বিচারে বৃক্ষ নিধনযজ্ঞে যে সংকট তৈরি হয়েছে, সেখান থেকে পরিত্রাণের জন্য গ্রামীণ ব্যাংক প্রাধান কার্যালয় বর্ষকাল ব্যাপী বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম যোনের নবাগত যোনাল ম্যানেজার কে এম রহমত উল্লাহ এর নির্দেশনায় বোয়ালখালী এরিয়ার এরিয়া ম্যানেজার মোঃ রফিকুল ইসলাম এর তত্বাবধানে এরিয়ার ১২টি শাখায় ব্যাপক আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। 

গোমদন্ডী শাখার শাখা ব্যবস্থাপক মোক্তার আহমেদ এর নেতৃত্বে শাখার সকল সহকর্মী স্বতঃস্ফূর্তভাবে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করে। এ সময় কেন্দ্রে কেন্দ্রে সকল সদস্য কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে বাড়ির আঙিনায় পতিত জায়গায় ও রাস্তার দু'পাশে বৃক্ষরোপন করে। 

গ্রামীণ ব্যাংকের এই কর্মসূচি এলাকায় সাড়া জাগিয়েছে এবং সাধারণ জনগণকে বৃক্ষ রোপনে উৎসাহিত করেছে। বোয়ালখালী এরিয়ার এরিয়া ম্যানেজার মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় আমাদের বৃক্ষ রোপন অব্যাহত থাকবে। 

গ্রামীণ ব্যাংক সবসময় দেশ ও জাতির কল্যাণে অগ্রগামী। গোমদন্ডী শাখার শাখা ব্যবস্থাপক মোক্তার আহমেদ বলেন, নোবেল বিজয়ী এই প্রতিষ্ঠান মানুষের জন্য নিবেদিত। "গাছে গাছে ভরবে দেশ, সবুজ হবে বাংলাদেশ" এই শ্লোগানকে সামনে রেখে গ্রামীণ ব্যাংক সকল কর্মকর্তা/ কর্মচারী ও সদস্যের সাথে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে। এই সময় শাখার ৬৩টি কেন্দ্রে এক সাথে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি পালিত হয়।

গরম তেলে পড়ে শিশুর মৃত্যু

গরম তেলে পড়ে শিশুর মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক :

চট্টগ্রামের রাউজানে নাস্তা তৈরির গরম তেলে পড়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম আবু সাঈদ আদিল। তার বয়স সাড়ে ৩ বছর। শিশু আদিল উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ওমান প্রবাসী আবু তৈয়বের ছেলে।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়।

থানা পুলিশ ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় শিশুর মা আফসানা নুর নাস্তা তৈরির জন্য চুলায় কড়াই বসিয়ে তেল দেন। শিশু আদিল দৌড়ে তার মায়ের কোলে উঠতে গিয়ে গরম তেলের কড়াইতে পড়ে ঝলসে যায়। পরিবারের সদস্যরা প্রথমে রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে ভর্তি করান। সেখানে তার মৃত্যু হয়।

আদিলের দাদি আছিয়া বেগম ও জেঠা মোহাম্মদ আইয়ুব বলেন, গরম তেলে পড়ে আদিলের মৃত্যু হয়েছে।
থানার উপ-পরিদর্শক মো. জহির উদ্দিন বলেন, গরম তেলে দগ্ধ হয়ে ওই শিশু মারা গেছে। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেছি। পরিবারের সদস্যদের কারো কোনো অভিযোগ নেই, ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন করা হয়।
এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে এডিশনাল পিপি নিযুক্ত

এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে এডিশনাল পিপি নিযুক্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে এডিশনাল পিপি (অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন চকরিয়া উপজেলার কাকারা ইউনিয়নের কৃতি সন্তান প্রয়াত নুরুল হক চেয়ারম্যানের বড় ছেলে চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আদালতে কর্মরত এডভোকেট মো. জাহাঙ্গীর আলম। 

তিনি সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চারবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান জননেতা আজিমুল হক আজিমের ভাতিজা।

এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম গত ২২ জানুয়ারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে এডিশনাল পিপি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন।

 ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক টিপু চট্টগ্রামে সংবর্ধিত

ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক টিপু চট্টগ্রামে সংবর্ধিত

উন্নয়নের মহাসড়ক ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার সারথি হতে নিজেকে নিবেদিত রাখতে চাই ---আবদুল বারেক টিপু 

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের নবমনোনীত সহ-সম্পাদক চকরিয়া ডুলাহাজারার কৃতি সন্তান আব্দুল বারেক টিপুকে সংবর্ধনা দিয়েছে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ। 

শুক্রবার (৯ডিসেম্বর) বিকাল ৪টায় নগরীর কাপ্তাই রাস্তার মাথার মোড় এলাকায় চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ নেতা আসাদ বিন ইকবাল ও মহানগর ৫নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের আহবায়ক মোস্তফা কামালের নেতৃত্বে ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণের মাধ্যমে এ সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। 

এসময় চাঁন্দগাও থানা ছাত্রলীগের নেতা সাহেদ রনি, সাইফুল হক তুষার, নয়ন, রুবেল, জাহেদসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিট কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের নবমনোনীত সহ-সম্পাদক ছাত্রনেতা আব্দুল বারেক টিপু বলেন, উন্নয়নের মহাসড়ক ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে দেশকে এগিয়ে নিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে তারই সারথি হতে একজন ছাত্রলীগ কর্মী হিসেবে নিজেকে নিবেদিত রাখতে চাই। একঝাঁক রাজপথের একনিষ্ঠ সহযোদ্ধা কর্তৃক আজকের সংবর্ধনা আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি আজীবন আপনাদের ভালোবাসার এ ঋণে আবদ্ধ থাকবো। 

আপনাদের সহযোগিতায় আমার নিজ এলাকা চকরিয়া তথা পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারসহ বিশেষ করে চট্টগ্রাম অঞ্চলের ছাত্রসমাজের সামগ্রিক অসংগতি লাঘবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পরিচ্ছন্ন ছাত্র রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করতে প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পতাকা তলে থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাবো। তিনি সকলের আন্তরিক সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন। 

পাশাপাশি এতো সুন্দর আয়োজনে সংবর্ধিত করার জন্য চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের নেতা আসাদ বিন ইকবাল ও মোস্তফা কামালসহ অন্যান্য নেতাকর্মীর প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল বারেক টিপু।

লামায় আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ

লামায় আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ

জাহিদ হাসান, বান্দরবান :
বান্দরবানের লামায় জাতীয় শোক দিবস ও প্রতিবাদ সমাবেশে আওয়ামীলীগ নেতারা বলেন, "বিএনপি'র সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করে আবারো শেখ হাসিনা তথা জাতীয় উন্নয়নের সরকার গঠনে আমরা ঔক্যবদ্ধ। পার্বত্য জনপদ-বান্দরবানে ব্যপক উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বীর বাহাদুরকে আবারো বিপুল ভোটে জয়যুক্ত" করার ঘোষণা দেন বক্তারা। ৩০ আগষ্ট (মঙ্গলবার) সাড়ে ১১ টায় বিক্ষোভ মিছিল শেষে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে শোক সভায় সভপতিত্ব করেন আওয়ামীলীগের সভাপতি বাথোয়াইচিং মার্মা।

লামা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক উদীয়মান নেতা প্রদীপ কান্তি দাশ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক, জেলা পরিষদ সদস্য লক্ষীপদ দাশ ও মোজাম্মেল হক বাহাদুর, লামা উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, সাধারণ সম্পাদক, পৌর মেয়র মোঃ জহিরুল ইসলাম ও পৌর সভাপতি মোঃ রফিক কাউন্সিলর,এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আওয়ামীলীগ, কৃষক লীগ, জাতীয় শ্রমিকলীগ, মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের কর্মি সমর্থকরা লামা কেন্দ্রীয় পৌর বাস টার্মিনালে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে এসে জড়ো হন। বেলাপৌনে ১১ টায় কয়েক হাজার কর্মী সমর্থক সম্মিলিত বিক্ষোভ মিছিল করে।

এসময় দীর্ঘ সারির মিছিলে "শেখ হাসিনার সরকার, উন্নয়নের সরকার, মুজিব কন্যার সরকার বারবার দরকার, ৭১'র দালালেরা হুশিয়ার সাবধান, জামায়াত বিএনপি দেশ ছাড়''- ইত্যাদি স্লোগানের শব্দে লামার রাজপথ কেঁপে উঠে। জাতীয় শোক দিবস ও চারদলীয় জামায়াত বিএনপি জোট সরকারামলে ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারা দেশে সিরিজ বোমা হামলা, তার আগে ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট শহীদ সরোয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সভাপতি দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে নিচ্ছিন্ন করার উদ্দেশ্যে বর্বোরচিত গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভাদ্রের মেঘ তাতানো রৌদ্রের প্রখরতাকে উপেক্ষা করে কর্মসূচিতে আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের প্রায় ১০ থেকে বারো হাজার কর্মি সমর্থকরা অংশ নেন।প্রসঙ্গত: পরপর টানা তিনবার ক্ষমতা থাকাকালে এটাই ছিল লামা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের বড় কোনো মিছিল-সমাবেশ।
পার্বত্য মন্ত্রীর প্রোগ্রাম ব্যতিত আর কোন সভা সমাবেশে এত কর্মী সমর্থকের উৎসাহ মূলক অংশ গ্রহন লক্ষ্য করা যায়নি বলে অনেকে মন্তব্য করেন।

এর কারন হিসেবে জানাযায়, বিরোধীদলীয়দের কার্যক্রম না থাকায় মূলত: এমন শান্ত ছিল সরকার দল। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির পরপর দুইটি মিছিল সভা সমাবেশের পরই নড়েচড়ে বসেন আওয়ামীলীগ। এর ফলে সরকার দলের কর্মী সাধারণরা মনে করেন, হালে দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের কাছে তাদের কদর বেড়েছে।
চকরিয়ার প্রবীণ ব্যবসায়ী মনছুর আলমের মৃত্যুতে চট্টগ্রাম নগর জামায়াতের শোক

চকরিয়ার প্রবীণ ব্যবসায়ী মনছুর আলমের মৃত্যুতে চট্টগ্রাম নগর জামায়াতের শোক

বার্তা পরিবেশক : 

সদরঘাট থানার এস.এফ.সি ওয়ার্ডের ইউনিট সভাপতি মেরিন ইঞ্জিনিয়ার জায়েদ মুনতাসিরের পিতা চকরিয়ার প্রবীণ ব্যবসায়ী মনছুর আলম (৬৩) কিডনিজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে আজ সকাল ৬.১৫ মিনিটে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না রাজিউন। তার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও চট্টগ্রাম মহানগরী আমীর মুহাম্মদ শাহজাহান এবং মহানগরী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমীন।

এক শোকবার্তায় নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রিয় জায়েদ মুনতাসিরের পিতা মনছুর আলমের ইন্তেকালে আমরা শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ তাকে জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করুন তাঁকে ক্ষমা ও রহম করুন এবং  তার পরিবারবর্গকে এই শোক সইবার শক্তি দিন। আমীন।

চুনতি হাকিমিয়া কামিল মাদরাসায় জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

চুনতি হাকিমিয়া কামিল মাদরাসায় জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস লোহাগাড়া চুনতি হাকিমিয়া কামিল (মাস্টার্স) মাদরাসায় যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে।

সোমবার (১৫আগস্ট) এ উপলক্ষে মাদরাসার মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুহাদ্দিস মাওলানা ফারুক হোছাইন। 

আলোচনা সভায় শিক্ষকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর হামিদুর রহমান ও মাওলানা মুহাম্মদ জিয়াউল করিম। 

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যক্ষ মাওলানা ফারুক হোসাইন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। 

সভার শুরুতে কুরআন তেলোয়াত, হামদে বারী তায়ালা ও নাতে রাসূল (সা.) এবং স্বরচিত কবিতা উপস্থাপন করে শিক্ষার্থীরা। 

আলোচনা সভা শেষে দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক মাওলানা মুহাম্মদ হারুনর রশিদ।

সমাজসেবক হাসান রউফির শয্যাপাশে নগর আমীর মুহাম্মদ শাহজাহান

সমাজসেবক হাসান রউফির শয্যাপাশে নগর আমীর মুহাম্মদ শাহজাহান

বার্তা পরিবেশক : 

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী লোহাগাড়া থানা শুরা ও কর্মপরিষদ সদস্য এবং লোহাগাড়া আমিরাবাদ নিবাসী, বিশিষ্ট সমাজসেবক মাওলানা মুহাম্মদ হাসান রউফি চিকিৎসাধীন অবস্থায় নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে সিসিইউতে আছেন।

রবিবার তাকে দেখতে গিয়ে চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও চট্টগ্রাম মহানগরীর আমীর মুহাম্মদ শাহজাহান। এ সময় তিনি চিকিৎসকদের সাথে কথা বলেন এবং তার চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন।

মুহাম্মদ শাহজাহান বলেন, মাওলানা রউফি একজন জনদরদি সমাজসেবক। আমরা তার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। মহান আল্লাহ যেন তাকে দ্রুত সুস্থ করে দেন এবং তিনি যেন আবার দ্বীনের খেদমতে নিজেকে বিলিয়ে দিতে পারেন।

কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিনত করতে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে -মুহাম্মদ শাহজাহান

কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিনত করতে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে -মুহাম্মদ শাহজাহান

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : 

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর উদ্যোগে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন কেন্দ্রীয় এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল ও চট্টগ্রাম মহানগরী আমীর মুহাম্মদ শাহজাহান। 

এতে আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও নগর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমীন, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এফ এম ইউনুছ, এম এ আলম ও নগর কর্মপরিষদ সদস্য ডা. মুহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নগর আমীর মুহাম্মদ শাহজাহান বলেন, সারা বিশ্বের করোনা পরিস্থিতির কারণে যে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে, সেই সংকট থেকে বাংলাদেশও মুক্ত নয়। আমাদের মাতৃভূমি এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি, তার উপর পুরো অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দুর্নীতিগ্রস্ত। জামায়াতে ইসলামী মানবতার কল্যাণে নিবেদিত সংগঠন হিসেবে সমস্যাগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে এই নগরীতে করোনা পরিস্থিতিতে অনেকগুলো প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সেলাই মেশিন বিতরণ, রিকশা ভ্যান বিতরণ, স্বাস্থ্য সেবা প্রদান, রমজান ও দুই ঈদে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কর্মসুচি। 

জামায়াতে ইসলামী তার সীমিত সামর্থ্য নিয়ে এবার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়াতে আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প হাতে নিয়েছে। যারা এই করোনায় দীর্ঘ লকডাউনে পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে, তারা যাতে আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারে, পরিবার পরিজন নিয়ে সম্মানের সাথে জীবিকা নির্বাহ করতে পারে, তাদের জন্য আমাদের ধারাবাহিক প্রকল্পের মধ্যে এটি একটি প্রকল্প। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্র‍তি এটি আমাদের কোন ধরণের করুণা নয়, একটি গণমুখী ও দায়িত্বশীল সংগঠন হিসেবে  আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। 

তিনি বলেন, দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে হলে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে। একটি কল্যাণকামী ও আদর্শবাদী রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামী মানবতার কল্যাণে সে লক্ষ্যেই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আর সে উদ্দেশ্যেই আজ আমরা সীমিত সামর্থ্য নিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছি।

নগর আমীর আরো বলেন, এই সকল দায়িত্ব পালন করার কথা সরকারের। কিন্তু একটি দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের কাছে জনগণের দুঃখ দুর্দশার কোনো মূল্য নেই, নিজেদের আখের গোছাতেই তারা ব্যস্ত। আমাদের বিভিন্ন প্রকল্প সফল করার জন্য ইতোমধ্যে যেসব শুভাকাঙ্ক্ষী শুভানুধ্যায়ীরা এগিয়ে এসেছেন তাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, আগামীদিনেও আপনারা পাশে থাকবেন এই প্রত্যাশা করছি এবং আমরা আল্লাহ তায়ালার সাহায্য কামনা করছি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে যেন মানবতার কল্যাণে কাজ করতে পারি ।

বান্দরবান বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে শেখ জামাল ক্লাব চকরিয়ার উড়ন্ত সূচনা

বান্দরবান বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে শেখ জামাল ক্লাব চকরিয়ার উড়ন্ত সূচনা

শাহজালাল শাহেদ (চকরিয়া টাইমস) : 

বান্দরবান বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২২ এর উদ্বোধনী খেলায় ফেনী জেলাকে ৩-০ গোলে হারিয়ে উড়ন্ত সূচনা করেছে শেখ জামাল ক্লাব চকরিয়া। 

শুক্রবার (২০ মে) বান্দরবান জেলা স্টেডিয়ামে এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এতে চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদীর হাতে গড়া ফুটবলদল শেখ জামাল ক্লাব চকরিয়া ফুরফুরে মেজাজে জয়লাভ করে। 

বান্দরবান জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজির সভাপতিত্বে উদ্বোধনী খেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি। তিনি এ টুনামেন্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানে বান্দরবান সেনা রিজিয়ন কমান্ডার, ডিজিএফআই ডেট কমান্ডার, বান্দরবান সেনা জোনের কমান্ডার, বান্দরবান পুলিশ সুপার, এনএসআই’র যুগ্ম-পরিচালক, বান্দরবানের অতিরিক্ত জেলাপ্রশাসক এবং অতিরিক্ত  পুলিশ সুপার, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি, ক্রীড়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ জেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। টুর্নামেন্টে বান্দরবান জেলা দলসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে।