নিজস্ব প্রতিবেদক :
তিনি বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে কক্সবাজারের চকরিয়া ডুলাহাজারার মালুমঘাটস্থ পূর্ব ডুমখালী ইসলামাবাদ ইসলামী সমাজকল্যাণ পরিষদ আয়োজিত চতুর্থ তাফসীরুল কুরআন মাহফিলে প্রধান মুফাসসিরের আলোচনায় উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন মাওলানা গিয়াস উদ্দিন ও হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ মাছুমের অধিবেশনভিত্তিক সভাপতিত্বে মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদী।
আয়োজক কমিটির সেক্রেটারি মহিনুল ইসলাম মারুফের পরিচালনায় মাহফিলে আলোচনা পেশ করেন বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন মাওলানা মো. আইয়ুব আলী আনসারী, মাওলানা এম. মামুনুর রশীদ, হাফেজ মাওলানা আবু বকর ও মাওলানা সাহাব উদ্দীন প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিশিষ্টজন, বিভিন্ন শ্রেণি- পেশার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও আপামর জনসাধারণ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদী বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি সব সময় মাহফিলের পক্ষে। মাহফিলের মাধ্যমে দ্বীন ইসলামের আলো সবদিকে ছড়িয়ে পড়–ক। মন থেকে তা কামনা করি। আলেমগণ আমাকে চিনেন, জানেন, আমিও তাদেরকে মহব্বত করি।
প্রধান মুফাসসির মাওলানা মাহমুদুর রহমান দিলাওয়ার বলেন, পাঠ্যপুস্তকে বিতর্কিত ও অমার্জিত বিষয়বস্তুর সংযোজন কখনোই মেনে নেয়া যায় না। এদেশের সচেতন মুসলমান ও কোনো নাগরিক তা গ্রহণ করতে পারে না। অবিলম্বে সংশোধন চাই। শিক্ষার্থীদের আদর্শ নাগরিক, দেশপ্রেমিক ও মুসলমান সন্তানদের প্রকৃত মুমিন মুসলিম হিসেবে গড়ে তুলতে হলে শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিক শিক্ষার বিকল্প নেই। ধর্মীয় তথা দ্বীনি শিক্ষা দেয়া অপরিহার্য।
0 comments: